এদিন খেলার সপ্তম মিনিটে গোল পেয়ে যায় বাংলাদেশ। নুসরাত জাহান মিতুর পাস ধরে প্রায় মাঝমাঠ থেকে একাই বাঁ-দিক দিয়ে আক্রমণে উঠে নিখুঁত শটে গোলরক্ষকের পাশ দিয়ে জাল খুঁজে নেন উমেহ্লা।
২২তম মিনিটে তৃষ্ণা রানীর বুদ্ধিদ্বীপ্ত ছোট থ্রু পাস ধরে গোলরক্ষককে অনায়াসে পরাস্ত করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন থুইনু মারমা।
২৬ মিনিটে জয়নবের দুর্দান্ত গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ মুঠোয় নেয় বাংলাদেশ। প্রায় ৩৫ গজ দূর থেকে এই ডিফেন্ডারের শট লাফিয়ে ওঠা গোলরক্ষকের মাথার উপর দিয়ে জালে জড়ায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল করেন কানন রানী। ৬৮তম মিনিটে একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে ওঠা সুরভি বাঁ-দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে কোনাকুনি শটে স্কোরলাইন ৫-০ করেন। একটু পর বক্সের জটলার ভেতর থেকে গোল করেন বদলি খেলোয়াড় উমেহ্লা। অতিরিক্ত সময়ে গোল করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন সুরভি।
বৃহস্পতিবার নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।