সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া যেভাবে রয়েছে, শেষপর্যন্ত সেটাই আইনে পরিণত হলে সেটি একটি ‘কালো আইন’ হিসেবে চিহ্নিত হবে বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এমন মন্তব্যের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় শোক দিবস ও ১৫ আগস্টের শহিদের স্মরণে বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার আজমপুর স্টেশন চত্বরে উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত জনসভা শেষে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে ‘খসড়া সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির মতামত তুলে ধরা হয়। এই সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন- আমি মনে করি এটি নিবর্তনমূলক আইন। যেভাবে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ‘কালো আইন’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল, বর্তমানে যে অবস্থায় আছে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের খসড়া, সেটি প্রণীত হয়ে গেলে, এটাও কালো আইন হিসেবে চিহ্নিত হবে।
এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম ভূঁইয়া, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাইছার ভূঁইয়া জীবন, কসবা পৌর মেয়র গোলাম হাক্কানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।