কলেজ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে কলেজ ছাত্রাবাসে একটি বিষধর গোখরা সাপের চলাচল করতে দেখেন ছাত্রাবাসে থাকা শিক্ষার্থীরা। পরে কলেজ অধ্যক্ষ আহমদ উল্লাহ খন্দকারের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা মিলে সাপটি নিধন করেন।
এর কিছুক্ষণ পরই ধাপে ধাপে ডিমসহ ৪টি ভিন্ন প্রজাতির সাপ উদ্ধার করেন সাপুরিয়া দল। তবে সাপগুলো উদ্ধার করা হলেও কলেজের ছাত্রাবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
তবে সাপুড়িয়ারা বলছেন, ভিতরে আর কোনো সাপ থাকার সম্ভাবনা নেই। তবে থাকলেও কলেজের সীমানার বাইরে থাকতে পারে।
ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আহমদ উল্লাহ খন্দকার জানান, সাপুড়িয়া দলের সাহায্যে আমরা কলেজ ছাত্রাবাস থেকে ৪টি ভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপ উদ্ধার করি। বর্তমানে ছাত্রবাস থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় আশুগঞ্জ উপজেলায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।