প্রতিযোগীতার মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া পিঠাগুলো আবারো ফিরে পাওয়া যাবে তার ঐতিহ্য, এমনটাই আশা করছেন আয়োজকরা।
এক সময় গ্রাম-বাংলার ঘরে ঘরে তৈরী হত বিভিন্ন যাতের পিঠা। পিঠা তৈরীতে রয়েছে প্রতিটি জেলার নিজস্ব ঐতিহ্য। আধুনিকতার ছোঁয়ার হারিয়ে যাচ্ছে এসব ঐতিহ্য।
স্থানীয় ভাবে তৈরীকৃত পিঠার ভিন্নতা তুলে
ধরতেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হল ব্যতিক্রমধর্মী পিঠা প্রতিযোগীতা ।
মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারী জেলা শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে আয়োজিত প্রতিযোগীতায় বিভিন্ন উপজেলা থেকে ২২ টি স্টল অংশ নেয়। লবী রহমানস্ কুকিং ফাউন্ডেশন আয়োজিত প্রতিযোগীতায় জেলার ঐতিহ্যবাহী নারিকেল পাক্কন, ক্ষীরের পাটি সাপটা, ঝিনুকপিঠা, নারিকেলের বরফি দুধপুলি সহ বিভিন্ন জাতের প্রায় অর্ধশত পিঠা স্থান পায়।
জেলা পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিযোগীরা জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করবে বলে আয়োজকরা জানান।
দেশীয় ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এ ধরনের প্রতিযোগীতা এবারই প্রথম বলে জানান, সংগঠনের নেতৃী, সভাপতি, লবি রহমান কুকিং ফাউন্ডেশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
এ ধরনের প্রতিযোগীতার মাধ্যমে গ্রাম-বাংলার হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য নতুন প্রজন্ম ফিরে পাবে এমনটাই প্রত্যাশা।