সালমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা যুবক সাইফুল ইসলাম বিপুল জানান, চট্রগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা একটি আন্তঃনগর ট্রেন ঢাকায় যাচ্ছিল। এসময় টিএ রোড রেল ক্রসিংয়ের গেইটটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। আমি রেল গেইটের পাশে বড় চাচা ও ফুফাতো ভাইয়ের সাথে কথা বলছিলাম। এসময় দেখতে পাই এক নারী ট্রেনটি আসার ঠিক আগ মুহুর্তে রেললাইন পারাপার হতে চেষ্টা করছিলেন। তিনি রেললাইনে একটি পা দেওয়ার পর পরই দ্রুত ট্রেনটি এসে পড়ে। এসময় ট্রেনের ধাক্কায় ওই নারী পাশে ছিটকে পড়েন। গুরুতর আহত অবস্থায় আমরা তাকে উদ্ধার হাসপাতালে চিকিৎসার নিয়ে আসি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া জানান, আহত নারী মাথার পেছনে গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হওয়ায় কোমায় চলে যায়। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়। পরে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।