ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের প্রবাসী বাবার অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া স্কুলছাত্রী (১৫) সাথে একই এলাকার জুনায়েদের বিয়ে ঠিক হয়। সোমবার দুপুরে বরপক্ষের লোকজন কনের বাড়িতে আসলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন (ইউএনও) রুমানা আক্তার। পরে তিনি ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দেন। প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত কিশোরীকে বিয়ে দিবে না মর্মে বরের বাবা ও কিশোরীর মায়ের কাছ থেকে মুচলেকা আদায় করেন এবং বরপক্ষকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার বলেন, ছেলে, ছেলের বাবা ও মেয়ের মায়ের কাছ থেকে মুচলেকা আদায় করা হয়েছে এবং ছেলেপক্ষকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আগামী তিন বছর পর্যন্ত ওই কিশোরীকে বিয়ে দেওয়া যাবে না মর্মে পরিবারের লোকজনকে কঠোরভাবে বলা হয়েছে।