মামলা খারিজের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালত পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম জানান।
তবে খারিজের ব্যাখ্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত কোনও নথি তার কাছে আসেনি।
জানা গেছে, মামলায় জেলা পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মোজাম্মেল হোসেন রেজা, বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূরে আলম, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত তরুণ কান্তি দে, পুলিশ পরিদর্শক আফজাল হোসেন খান, উপ-পরিদর্শক বিকিরণ চাকমা, কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস ও কনস্টেবল শফিকুল ইসলামসহ অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জন পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়।
মামলার আবেদনে উল্লেখ করা হয়, গত ১৯ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার স্টিলব্রিজ সংলগ্ন রাস্তার উপর সিএনজি স্ট্যান্ড, মোল্লা বাড়িতে ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়াসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতারা লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শেষে ফেরার সময় মামলার প্রধান আসামি কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস এবং শফিকুল ইসলাম হত্যার উদ্দেশে শটগানের গুলি ছোঁড়েন।
এ বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী এম এ মান্নান জানান, মামলার আবেদন করার পর আদালত সেটিকে পরবর্তী আদেশের জন্য রেখেছিলেন। মামলার আবেদন খারিজের বিষয়টি তার জানা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, আদেশের কাগজ হাতে পেলে এ ব্যাপারে বলা যাবে।