বাংলাদেশের জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল এশিয়ান টেলিভিশনের এগারো বর্ষপূর্তি ও দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের প্রবীণ ৬ সাংবাদিককে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারী) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও আবরনি সাহিত্য চর্চা কেন্দ্রের পরিচালক শারমিন সুলতানার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লেখক-গীতিকার কবি মো. আব্দল কুদদুস।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আব্দুন নুর, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, প্রেসক্লাবের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আল-আমীন শাহীন, সাবেক সহ সভাপতি ইব্রাহিম খান শাহাদাত, সাহিত্য একাডেমির উপদেষ্টা নন্দিতা গুহ, ইঞ্জিনিয়ার সুমন দত্ত ও সাংবাদিক মফিজুর রহমান লিমন।
বক্তব্য রাখেন, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রতন কান্তি দত্ত, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, নারী নেত্রী নেলী আক্তার, সংস্কৃতিকর্মী হেলাল উদ্দিন হৃদয়, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, মোজাম্মেল হক চৌধুরী, প্রকাশ দাস, মহেদী নুর পরশ, মাজহারুল করিম অভি ও বাতিঘরের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আজহার উদ্দিন প্রমূূখ।
আলোচনা সভা শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ মিজানুর রেজা, সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, আ.ফ.ম কাউসার এমরান, আশিকুল ইসলাম, মো. সাদেকুর রহমান ও খ.আ.ম রশিদুল ইসলামকে প্রধান ও বিশেষ অতিথিদের মাধ্যমে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল কুদদুস বলেন, দেশ ও জনগণের সেবায় এশিয়ান টিভি বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান প্রচার অব্যাহত রাখবেন। আমি এশিয়ান টিভির সফলতা কামনা করছি।
অনুষ্ঠান শেষে কেক কাটা হয়। আমন্ত্রিত সবাইকে মিষ্টি খাওয়ানো হয়। এসময় আবরনি সাহিত্য চর্চা কেন্দ্রে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর, শান্তিবাগ বয়েজ ক্লাব, নোমান স্মৃতি পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।