মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সদর উপজেলার সুলতানপুর পূর্ব পাড়ায় একটি পুকুর থেকে ওই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জাহিদুল একই উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের দক্ষিণ জগৎসার গ্রামের এলাছ মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জাহিদুলের বাবা এলাছ মিয়া পেশায় অটোরিকশা চালক। তার চার ছেলে আছে। জীবিকার তাগিদে এরমধ্যে জাহিদুলসহ তিন ছেলে চট্টগ্রামে বেকারিতে কাজ করেন। ১৭ রমজান ছুটিতে বাড়িতে আসে জাহিদুল। সোমবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। সকালে সুলতানপুরে একটি পুকুরে জাহিদুলের মরদেহ পাওয়া যায়৷
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, জাহিদুলকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। ছুরিকাঘাতে বুক ও পেটের ভূরি বের হয়ে গেছে। দুই হাতের কবজির রগ কেটে দেওয়া হয়েছে। দুই কানের লতি কেটে ফেলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে।